Hot Posts

Vivo V সিরিজের নতুন Gauged Vivo V60

 

পরিচিতি এবং বাজারে প্রবেশ

Vivo V সিরিজের নতুন Gauged Vivo V60 ভারত > বাংলাদেশ বাজারে ১২ আগস্ট ২০২৫-এ আনুষ্ঠানিকভাবে লঞ্চ করা হয়েছে এটি । ভিভো V50-র উত্তরে এসেছে, যেখানে কোম্পানির ফোকাস ছিল ক্যামেরা ও ডিজাইনে নতুনত্ব আনার উপর।

বাংলাদেশে আনুষ্ঠানিক বিক্রি শুরু হয়েছে মে ২০২৫-এর দিকে, যেখানে দাম আনুমানিক ৫৫,০০০–৭২,০০০ টাকা।


ডিজাইন ও বিল্ড কোয়ালিটি

  • দেহের গঠন ও ওজন: প্রায় ৭.৫ মিমি পাতলা (Slim Profile) এবং ১৮৯-১৯৯ গ্রাম ওজন। পর্যালোচকরা এটিকে “একটি আল্ট্রা-স্লিম ও প্রিমিয়াম অনুভূতির ফোন” হিসেবে বর্ণনা করেছেনব্যাক প্যানেল ও কেন্দ্রীয় ফিনিশ: AG frosted (ফ্রস্টেড গ্লাস) বা ম্যাট কাঠামোর পেছনের দিক ও প্লাস্টিক/এলুমিনিয়াম ফ্রেমাসহ ডেভাইসটি প্রিমিয়াম লুক দেয়

  • রঙের অপশন: উপলব্ধ রঙ হলো Mist Grey, Moonlit Blue, Auspicious Gold 

ডিসপ্লে ও প্রদর্শন কর্মক্ষমতা

  • *স্ক্রিন সাইজ ও ধরন: 6.67 ইঞ্চি AMOLED ডিসপ্লে, ১.৫K (1260×2800 পিক্সেল) রেজোলিউশন। 20:9 অ্যাসপেক্ট রেশিও এবং ~460 ppi পিক্সেল ঘনত্ব

  • *রিফ্রেশ রেট ও টাচ স্যাম্পলিং: 120Hz রিফ্রেশ রেট এবং 240Hz টাচ স্যাম্পলিং রেট। এছাড়াও 2160Hz (বা 3840Hz PWM) eye-safe PWM ডিমিং প্রযুক্তি প্রয়োগ করা হয়েছে

  • *ব্রাইটনেস ও HDR: HDR10+ প্রোটেকশন সহ 1300 নিটস পর্যন্ত পিক ব্রাইটনেস সমর্থন করে, যার ফলে বাইরে ভিজিবিলিটি ভালো

আপনার ফটোশপ, গেম বা ভিডিও দেখার অভিজ্ঞতা দ্রুত ও ক্রিস্প থাকবে।

পারফরম্যান্স ও সফটওয়্যার

  • **প্রসেসর: Qualcomm SM7750‑AB Snapdragon 7 Gen 4 (4 nm) চিপসেট, যা অনেক শক্তিশালী  ২.৮GHz Cortex‑720 কোয়াডার ও উন্নত পারফরম্যান্স দেয়।
     StStorage: 128GB / 256GB / 512GB UFS 2.2 (কিছু উত্সে UFS 3.1 উল্লে

    • **CPU ও GPU: Octa-core (1×2.8 GHz + 4×2.4 GHz + 3×1.8 GHz); GPU হলো Adreno 722 **RAM ও স্টোরেজ: - RARAM: 8GB বা 12GB LPDDR4x video movie & Natok or Serial অনায়েছে রাখা সম্ভব।

  • **সফটওয়্যার: সকল update ফোনে Android 15 অপারেটিং সিস্টেমে চলে, উপরে Fu touch OS ১৫ - ১৫.৫ / Origin OS 15 UI; তিনটি বড় Android আপডেট এবং 4 years সিকিউরিটি প্যাচ সহ Vivo Updaters নিশ্চয়তা দেয়।

ক্যামেরা ফিচার ও ছবি / ভিডিও ক্ষমতা



  • **ট্রিপল Rear ক্যামেরা সেটআপ co‑engineered with ZEISS: - ৫০৫০MP প্রাইমারি ক্যামেরা (Sony IMX ~766) ফোকাস ও OIS সহ

    • ৮M৮MP আল্ট্রাওয়াইড লেন্স (119° FOV)

    • ৫০৫০MP periscope টেলিফটো সেন্সর (3× অপটিক্যাল জুম)**সেলফি ক্যামেরা: ৫০MP ফ্রন্ট ফেসিং ক্যামেরা (auto‑focus সহ), যা 4K ভিডিও রেকর্ডিং সমর্থন করে।

      **ভিডিও ক্যাপচার ক্ষমতা: - ReRear/front দুই দিকেই 4K @ 30fps ভিডিও রেকর্ড

    • 101080p @ 30fps সহ gyro‑EIS (গাইরো‑ইলেকট্রনিক ইমেজ স্ট্যাবিলাইজেশন) এবং OIS

      **ক্যামেরা ফিচার ও ফাইল্টার: - ZEZEISS optics, natural colour calibration, HDR, panorama মোড

    • SuSuper Night Mode (Night Photography), Cinematic Portrait (bokeh effect), Dual‑View ভিডিও রেকর্ডিং
      ফোফোটোগ্রাফির ক্ষেত্রে ফোকাস, রঙ নির্ভুলতা ও সফটওয়্যার প্রসেসিং উন্নত করা হয়েছে।---

ব্যাটারি ও চার্জিং সিস্টেম

  • **ব্যাটারি ক্যাপাসিটি: High Lavel ফোন গুলোতে এখন অনেক Power Full Battery দিয়ে থাকে যা, বিশাল ৬৫০০mAh (Si/C Li-Ion non-removable), যা এক-দিনের বেশি ব্যাটারি লাইফ সরবরাহ করে।

    **ফাস্ট চার্জিং: ৯০W fast‑charging প্রযুক্তি, যা ১৮–৩৫ মিনিটে ০ থেকে ৫০–১০০% পর্যন্ত চার্জ করে।

    **এছাড়াও: রিভার্স ওয়ার্ড (Reverse wired) চার্জিং ও ব্যাটারি হেলথ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম দেয়া হয়েছে – চালু থাকলে বেশি চার্জ ডিগ্রেডেশন রোধ করে।

কানেক্টিভিটি ও অন্যান্য সুবিধা

  • **নেটওয়ার্ক: GSM / HSPA / LTE-A / 5G SA/NSA মোড সমর্থন। 5G সংযোগ সম্ভাব্য।

    **Wi-Fi & ব্লুটুথ: Wi-Fi 6 (dual-band), Bluetooth 5.4 (A2DP, LE, aptX HD, aptX Adaptive)।

    **GPS: GPS, Galileo, GLONASS, QZSS, BDS, NavIC একই সঙ্গে মাপিয়ে নেটওয়ার্কিং বাড়ানো হয়েছে।

    **ইনফ্রারেড ও NFC: Infrared Port এবং NFC (region-dependent) আছে।

    **USB & OTG: সাধারণত এখন কার সময়ে সকল Android ফোনে USB Type‑C 2.0 পোর্ট ও OTG সমর্থন করা হয়েছে।

    **স্পিকার ও অডিও: Stereo লাউডস্পিকার যুক্ত এবং 3.5mm জ্যাক নেই, তবে উচ্চমানের ব্লুটুথ সমর্থন দেয়া হয়েছে।

    **সেন্সর: ভাল বাজেটের মোবাইল ফোনের দেওয়া হয় -ডিসপ্লে অপটিক্যাল ফিঙ্গারপ্রিন্ট, proximity, gyro, accelerometer, compass ইত্যাদি ।

টেকসই ভিজিবিলিটি ও নিরাপত্তা

**IP রেটিং: IP68 আর IP69 সার্টিফায়েড — ১.৫ - ২.৫ মিটার নতুন পানিতে আধা ঘণ্টা পর্যন্ত এবং হাই-প্রেশার ওয়াটার জেটসেও প্রাণে থাকতে পারে তার প্রমান পাওয়া যায়।

  • এইএই বৈশিষ্ট্য কোম্পানিকে আরও বিশ্বাসযোগ্য ও টেকসই ফোন হিসেবে প্রমাণ করে।---

সংক্ষিপ্ত তুলনামূলক সারণী

বিভাগমূল স্পেসিফিকেশন
ডিডিসপ্লে6.6.67″ AMOLED, 1.5K, 120Hz
প্প্রসেসরSnSnapdragon 7 Gen 4 (4nm)
RARAM / স্টোরেজ8/8/12GB RAM, 128–512GB UFS
ReRear ক্যামেরাTrTriple: 50MP OIS + 8MP উল্ট্রা ওয়াইড + 50MP Telephoto
সেসেলফি ক্যামেরা5050MP AF, 4K ভিডিও
ব্ব্যাটারি ও চার্জ656500mAh, 90W Fast Charging
ওজওজন ও ডেনসিটি~1~190g, 7.5mm পুরুত্ব
সুসুরক্ষা রেটিংIP68/IP69
সফসফটওয়্যারAnAndroid 15 + Funtouch/OriginOS 15
ব Creর রঙMiMist Grey, Moonlit Blue, Auspicious Gold

ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতা ও Reddit থেকে প্রতিক্রিয়া

যদযদিও Reddit‑এ LG V60 নিয়ে কিছু ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতা দেখা গেছে (LG V60 ThinQ, Vivo V60 নয়), কিন্তু কিছু সমগ্র অভিজ্ঞতা Samsung/Vivo V60‑র জন্য মোটেও প্রযোজ্য নয়। তবে আমরা কয়েকটি পয়েন্ট তুলনা হিসেবে দেখতে পারি:- LGLG V60‑র দীর্ঘ চার্জ টাইম এবং ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর সংক্রান্ত সমস্যা নিয়ে শিকायत ছিল স্স্ক্রিন ও ডিসপ্লে নিয়ে praising মন্তব্য ছিল, যদিও রেজোলিউশন তুলনায় কম হলেও বৃক্ষোদ্ভিদ হিসেবে উজ্জ্বলতা ও কালার প্রেজেন্টেশন উন্নত ছিল
যদি Vivo V60‑এর ইউজার রিভিউ পাওয়া যায়, এআই ক্যামেরা মোড ও ব্যাটারি পারফরম্যান্স নিয়ে পজিটিভ প্রতিক্রিয়া আশা করা যায়।

উপসংহার:
কেন Vivo V60 আপনার পরবর্তী স্মার্টফোন হতে পারে?

  • স্টান্টিং AMOLED ডিসপ্লে ও 120Hz রিফ্রেশ রেট আপনার মিডিয়া উপভোগ্যতাকে উন্নত করে।

  • ZEISS‑co-engineered ক্যামেরা সেটআপ পোর্ট্রেট, ট্রাভেল ও নৈশ-ছবি তোলার জন্য উপযুক্ত।

  • বিশাল ব্যাটারি ও দ্রুত চার্জিং সাপোর্ট দীর্ঘ সময় ফোন ব্যবহারে সহায়ক।

  • আধুনিক নিরাপত্তা প্যাকেজ, IP68/IP69 রেটিং এবং আপডেট কমিটমেন্ট ফোনটিকে বিশ্বাসযোগ্য করে তোলে।

বাংলাদেশের বাজারে আনুমানিক ৫০–৭০ হাজার টাকা রেঞ্জে বিক্রি হওয়ায়, Vivo V60 তুলনামূলক শক্তিশালী পারফরম্যান্স ও প্রিমিয়াম ফি মিলিয়ে ক্যামেরা-প্রেমী ও পারফরম্যান্স‑সচেতন ব্যবহারকারীদের জন্য একটি আকর্ষণীয় বিকল্প

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ